প্রতিষ্ঠার পর সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা বীমা দাবি পরিশোধ করেছে পপুলার লাইফ: বি এম শওকত আলী

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড বিগত ২৪ বছর ধরে বিশ্বস্থতার সাথে মানুষকে বীমা সেবা দিয়ে আসছে এবং বীমা দাবির টাকা যথা সময়ে গ্রাহকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পৌঁছে দিচ্ছে। এই ২৪ বছরে পপুলার লাইফ ৪৬ লক্ষ গ্রাহকের হাতে সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা বীমা দাবি পরিশোধ করেছে। পপুলার লাইফ ৬০ হাজার কর্মী কর্মকর্তার কর্মস্থান সৃ্ষ্টি করেছে।

তিনি আরো বলেন, অর্থনীতিতে বীমার গুরুত্ব অপরিসীম। বীমা মানুষকে সঞ্চয়মুখী করার মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করে তোলে। বীমার মাধ্যমে সঞ্চিত টাকা জীবনের যে কোন জটিল মুহুর্তে ছায়া হয়ে দাঁড়ায়।

রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বগুড়া টিএমএসএস মিলনায়তনে পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের বগুড়া অঞ্চলের বীমা দাবির চেক হস্তান্তর ও ব্যবসা উন্নয়ন সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন কোম্পানির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক বি এম শওকত আলী। 

পপুলার লাইফের একক বীমা প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক আফজাল হোসেনের সভাপতিত্বে মেয়াদ উত্তীর্ণ বীমা দাবির চেক হস্তান্তর ও ব্যবসা উন্নয়ন সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জনপ্রিয় বীমা প্রকল্পের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক কামাল হোসেন মহসিন, আল-বারাকাহ্ ইসলামী বীমা প্রকল্পের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ এনামুল হক, আল আমিন বীমা প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোখলেছুর রহমান, আল-বারাকা ইসলামী ডিপিএস প্রকল্পের উর্দ্ধতন মহাব্যবস্থাপক ও প্রকল্প পরিচালক সোলায়মান হোসেন সোহাগ।

এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, আল বারাকা ইসলামী ডিপিএস প্রকল্পের মহাব্যবস্থাপক ও প্রকল্প ইনচার্জ সিদ্দিকুর রহমান, আল আমিন বীমা প্রকল্পের প্রকল্প ইনচার্জ সিদ্দিকুর রহমান, আল আমিন বীমা প্রকল্পের প্রকল্প ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদ, পপুলার ডিপিএস প্রকল্পের উন্নয়ন প্রশাসনের ব্যবস্থাপক শোভন কুমার তালুকদার, আল আমিন একক বীমা প্রকল্পের সার্ভিস সেল ইনচার্জ আফজাল হোসেন, পপুলার ডিপিএস প্রকল্পের মহাব্যবস্থাপক (উন্নয়ন) ও একুশে টেলিভিশন এবং দৈনিক আজকালের খবরের জেলা প্রতিনিধি এস এম শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

ব্যবসা উন্নয়ন সভা শেষে মেয়াদ উত্তীর্ণ বীমা গ্রাহকের হাতে বীমা দাবির ৩ কোটি ১৬ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পপুলার লাইফ অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক বি এম শওকত আলী।