বীমা বিষয়ে জনগণকে শিক্ষিত ও সচেতন করতে লেখনীর ভূমিকা

এ কে এম এহসানুল হক, এফসিআইআই: কথায় বলে ‘অসির চেয়ে মসি বড়’। তাই বীমা খাতে বিরাজমান বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে লেখালেখির প্রয়োজন রয়েছে।

নিয়মিত লেখালেখির একটি ভালো ও উপকারী দিক হচ্ছে বীমা খাতে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ইত্যাদি বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা। এই কাজটি লেখার মাধ্যমে সম্ভব।

বীমা খাতে সংস্কারের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। তবে রাতারাতি সংস্কার আনা সম্ভব নয়। এটি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া যা সময়ের উপর নির্ভরশীল। তাই বলে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকার সুযোগ নেই।

লেখার মাধ্যমে আমাদের চিন্তার জগতে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব হতে পারে।

কার্লমাক্স, লেনিন প্রমুখ লেখক ও দার্শনিকের কলমের খোঁচায় রাশিয়ান বা রুশ বিপ্লব সম্ভব হয়েছিল। এইভাবে ভলটেয়ার, রুশোর মত প্রখ্যাত লেখক ও দার্শনিক ফরাসি বিপ্লবে বিশাল অবদান রেখে গেছেন।

লেখার গুরুত্ব এবং মূল্য অপরিসীম এবং অনস্বীকার্য। এটি একটি অত্যন্ত শক্তিশালী অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি একটি কার্যকরী পন্থাও বটে।

লেখার মাধ্যমে সমাজের মানুষকে বীমা সম্বন্ধে শিক্ষিত এবং সচেতন করে তোলা সম্ভব হতে পারে। এর কোনো বিকল্প নেই।

লেখা এক প্রকার অভ্যাস। আসুন আমরা এই স্বাস্থ্যকর অভ্যাসটি গড়ে তুলি।