নন-লাইফের ১৪১৬ অফিসে ১৭৫৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারী
নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশজুড়ে সরকারি-বেসরকারি ৪৬টি নন-লাইফ বীমা কোম্পানির প্রধান কার্যালয়সহ ১ হাজার ৪১৬টি ব্রাঞ্চ অফিস রয়েছে। এসব অফিসে কর্মরত আছেন ১৭ হাজার ৫৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারী। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)’র ২০১৮ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, সবচেয়ে বেশি ব্রাঞ্চ অফিস রয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সাধারণ বীমা করপোরেশনের, ৮৪টি। এরপরের অবস্থানে রয়েছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স। কোম্পানিটির ৬৫টি ব্রাঞ্চ অফিস রয়েছে। প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স সারাদেশে ৫৫টি ব্রাঞ্চ অফিস খুলে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যাও সবচেয়ে বেশি সাধারণ বীমা করপোরেশনে, ১ হাজার ৩০ জন। তবে কর্মকর্তা-কর্মচারীর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স। বেসরকারি এ প্রতিষ্ঠানে ৭৮৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে। এরপরের অবস্থানে রয়েছে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স। কোম্পানিটিতে ৭৫৩ কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে।
এ ছাড়াও অগ্রনী ইন্স্যুরেন্সের প্রধান কার্যালয়সহ ৩৪টি অফিসে ৪৫২ জন, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ২৩টি অফিসে ২৫৬ জন, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্সের ১৭টি অফিসে ২৬৮ জন, বিডি কো-অপারেটিভ ইন্স্যুরেন্সের ১৫টি অফিসে ২৭১ জন, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৪৪টি অফিসে ৫২২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত আছেন।
বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ৩২টি অফিসে ৪৭১ জন, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ৩০টি অফিসে ৩৫১ জন, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৪৬টি অফিসে ৫০৫ জন, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৩২টি অফিসে ৩২৭ জন, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ২২টি অফিসে ২৩৮ জন, ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ১৬টি অফিসে ২৫৩ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী আছেন।
ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ২৬টি অফিসে ৩৫৫ জন, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ২৮টি অফিসে ২৮৯ জন, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ২২টি অফিসে ৫৮৪ জন, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের ২৯টি অফিসে ৫২২ জন, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৪১টি অফিসে ৪১৯ জন, গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ৪২টি অফিসে ৬২৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত আছেন।
ইসলামী কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্সের ৩৩টি অফিসে ৪০১ জন, ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৪৩টি অফিসে ৩৪৩ জন, জনতা ইন্স্যুরেন্সের ৮টি অফিসে ১৪৭ জন, কর্নফুলী ইন্স্যুরেন্সের ৩০টি অফিসে ২৮৪ জন, মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের ৪৭টি অফিসে ৬৬৬ জন, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ১৫টি অফিসে ৩৪৭ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী আছেন।
নিটল ইন্স্যুরেন্সের ২১টি অফিসে ১৮৪ জন, নর্দান জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ২৫টি অফিসে ২৯৬ জন, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ১৩টি অফিসে ২১০ জন, পিপলস ইন্স্যুরেন্সের ৩৬টি অফিসে ৩২৮ জন, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের ৩২টি অফিসে ২৮৮ জন, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ৪১টি অফিসে ৫২৩ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত আছেন।
প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের ৪০টি অফিসে ৫২২ জন, প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের ১৯টি অফিসে ১৮০ জন, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ২২টি অফিসে ৮৫ জন, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ৩৩টি অফিসে ৩৪৭ জন, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৩১টি অফিসে ৬৪৫ জন, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৪৫টি অফিসে ৫৫১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত আছেন।
সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের ৮টি অফিসে ৯৭ জন, সিকদার ইন্স্যুরেন্সের ১১টি অফিসে ১৪৫ জন, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সের ২৯টি অফিসে ৪৮৩ জন, সাউথ এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৩টি অফিসে ২৮ জন, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৩০টি অফিসে ২২১ জন, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৩৮টি অফিসে ১৯৬ জন, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ১৪টি অফিসে ২৭৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী আছেন।