বাংলাদেশের বীমা শিল্পের বর্তমান অবস্থা: বিরাজমান সমস্যা ও সম্ভাব্য সমাধান- শেষ অংশ
শেখ কবির হোসেন: মোরতুজা আলীকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। সুন্দরভাবে পয়েন্টগুলো তুলে ধরার জন্য।. কোনটা বাদ যায় নাই, সব কিছু কাভার করেছে। মনে হয় এ জন্য আমাকে একটা ধন্যবাদ দেয়া উচিত। কারণ, আমি রাইট ম্যানকে রাইট যায়গায় বসিয়েছি...
যাই হোক আমি এখন একাবারে শেষ পর্যায়ে। আমার একটা পয়েন্ট আছে। সঞ্চালন যিনি করেন বা যিনি থাকেন তারও তো একটা পয়েন্ট থাকতে পারে। আপনারা যে কমিশনের কথা বললেন, যে কমিশন অতিরিক্ত, কমিশন নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে, আমরা কমিশন বেশি দিচ্ছি ইত্যাদি। কমিশন তো চলে যাচ্ছে কোথায়?
আমাদের যে কমিশন চলে যায়, এ কমিশন যায় কেন। যে ব্যবসা দেয় তার কাছে যায়। আর একজনের কাছে সে হলো- ব্যাংক, তাই না! এই ব্যাংকরাই কিন্তু যত ঝামেলা করে।
আসলে ব্যাংকের ম্যানেজাররা তো কমিশন নিয়ে নেয় সব। এবং যে ব্যবসাটা দেয়ও সেও অত টাকা পায় না কমিশনে। কারণ, প্রজেক্ট তারা পাস করা দেয়। এইটার উপরি তাদের কমিশন দিতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে বা ব্যাংক এসোসিয়েশনের সাথে আলাপ করা দরকার। কারণ ব্যাংকাস্যুরেন্স এবং এইটা সবকিছু তাদের সঙ্গেও আলাপের প্রয়োজন আছে।
আমার বক্তব্য এইখানেই শেষ হয়ে যাচ্ছে।
এখন সব শেষে ধন্যবাদের পালা। আমি বিশেষ করে সবাই যারা উপস্থিত রয়েছেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। এবং আমাদের প্রদান অতিথি এতক্ষণ ধৈয্য ধরে বসে রয়েছেন এ জন্য ওনাকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ।
তো আমি অনুরোধ করবো আমাদের সাংবাদিক ভাইরা। আমি সব সময় বলি যে, একটা দেশের উন্নতির জন্য সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারে সাংবাদিক, মিডিয়া যারা। সেটা ইলেক্ট্রনিক এবং প্রিন্ট দু'টাই। তাদের ভূমিকাটা তো সবচেয়ে বেশি। তারা তাদের চিন্তা দিয়ে, তাদের লেখা দিয়ে, তাদের সব কিছু মিলিয়ে তারা যদি আমাদের সম্পর্কে বা এই সেক্টর সম্পর্কে পজিটিভ লেখে তাহলে কিন্তু সেটা যথেষ্ট উপকারে আসে দেশের জন্য।
আমি সব সময়ই বলে থাকি, যে দেশের বীমা যত শক্তিশালী সেদেশের অর্থনীতি তত শক্তিশালী। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে, এই যে আমরা ব্যাংক গ্যারান্টি দেই। ওরা দেয় কিন্তু ইন্স্যুরেন্স গ্যারান্টি। ওরা কিন্তু ওইটাইকে বেশি ইমপর্টেন্ট মনে করে। আমাদের দেশে কিন্তু এটা না। অতএব এইটা যে দেশে উন্নত বেশি সেই দেশের কিন্তু অর্থনৈতিক কন্ডিশনও কিন্তু ভালো।
অতএব আমি অনুরোধ করবে আমাদের মিডিয়া ভাইদেরকে, প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক দু'টোই যে, আপনারা আপনাদের লেখনির মাধ্যমে আমাদের এই সেক্টরটাকে যে সমস্যা আছে, সমস্যাও তুলে ধরেন এবং যে সমাধান, সে সমাধানগুলো তুলে ধরেন। এবং সেটাই কিন্তু অনেক ভালো।
আপনারা এখানে উপস্থিত হয়েছেন, আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ।
ইন্স্যুরেন্সনিউজবিডির প্রকাশক ও সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমানকে ধন্যবাদ। এ গোলটেবিল আলোচনা আয়োজনে সহযোগীতা করার জন্য।
শফিকুর রহমান পাটোয়ারী: আজকের এই গোলটেবিল বৈঠকটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী। কারণ, আমি এখানে যোগদান করেছি বেশি দিন হয় নাই। আমি আগেই বলেছি আমাদের মূখ্য উদ্দেশ্য ২টি বা ৩টি। একটা হলো এই সেক্টরের যে ইমেজ সংকট, এটা কিভাবে দূর করা যায়।
আপনাদের সমস্যা কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনটাই সমাধান হয় নাই। ইন্স্যুরেন্স সেক্টরের সমস্যা কিন্তু অনেক পুরনো এবং সেভাবেই আছে। বাট আমরা উদ্যোগ নিচ্ছি, এই দু'টো জিনিস- আপনাদের যে ইমেজ সংকট এবং গ্রাহকদের অনাস্থা বীমার প্রতি, সেটাও দূর করা।
আমরা ইতোমধ্যে কিছু কাজ করেছি। এবং প্রারম্ভিক কাজ। এগুলো কিন্তু সব শেষ না। এবং এগুলো করার জন্য আমরা ইতোমধ্যে অনেক কিছু আলাপ করেছি। আজকে আমি আবার এটাকে পুনরায় বলতে চাচ্ছি না। আমার উদ্দেশ্য একটাই, আপনারা জানেন যে, ইতোমধ্যে আমি সভাও করেছি। এবং প্রধান নির্বাহীদের সঙ্গে সভা করেছি দুইবার, অল্প সময়ের মধ্যে। এবং চেয়ারম্যানদের সঙ্গে আমি সভা করেছি।
বাই দিস টাইম, আপনারা আপনাদের সমস্যা সম্পর্কে অবগত আছেন। আমরাও আপনাদের সমস্যা সম্পর্কে অবগত হয়েছি। চেয়ারম্যান মহোদয়গণ যখন প্রেজেন্টেশন দেখলেন, ওনারাও বুঝতে পেরেছেন ওনাদের কি সমস্যা। সমস্যা কিন্তু একটা। এখন আমি এটা বারবার আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করে যাচ্ছি। আমি স্মেল পাচ্ছি যে, এটা বন্ধ করার সময় এসে গেছে। এবং ২০১৮ কে আমরা চিহ্নিত করেছি।
আমি ইতোমধ্যে চেয়ারম্যান মহোদয়গণকে ডেকে বলেছি, আমরা একটা কিছু করবো। ডেভেলপমেন্টও করবো এবং রেগুলেটরির ভূমিকা যেটা সেটাও আমরা করবো, আপনাদের সঙ্গে আলাপ করে। আপনাদের সঙ্গে আলাপ কিন্তু করে ফেলেছি বেশ কয়েকবার, কয়েক দফা। এবং আপনারা কিন্তু ইনডাইরেক্টলি বলেছেন, কি কি করলে পরে এই সেক্টরের উন্নয়ন আসবে, ইমেজ সংকট দূর হবে এবং গ্রাহকদের যে অনাস্থা সেটা দূর হবে।
এবং ইতোমধ্যে কিছু কিন্তু কাজ হয়েছে আপনারা দেখেছেন। আমরা বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। আমি সেগুলো বর্ণনা করতে চাচ্ছি না। আমরা বিশেষ করে বীমা মেলার ওপর জোর দিয়েছি। একইভাবে সেটা প্রচারের জন্য। আমরা চেক বিতরণ অনুষ্ঠানের ওপর জোর দিয়েছি। এবং সেটা উৎসাহ প্রদান করছি। এবং আইডিআরএ’র চেয়ারম্যান কখনই গত ৬ বছরে যারা ছিলেন এবং আইডিআরএ’র সদস্যগণ বের হন না।
আমি বলেছি, আমি ব্যক্তিগতভাবে যাবো, যেখানে প্রচার হবে, যেখানে চেক বিতরণ করা হবে। শুধুমাত্র ইন্সপাইরেশনের জন্য যে, জনগণ জানুক, কনসেপশন গ্রো করুক যে, বীমায় টাকা দিলে পরে বীমার টাকা পাওয়া যায়। এবং সেটা মিডিয়াতে যাচ্ছে, পত্র-পত্রিকায় আসছে, সব জায়গায় যাচ্ছে। এতে করে কিছু কাজ হচ্ছে বলে আমি মনে করি। এবং পজিটিভ।
এবং একটাই সমস্যা যেটা আপনারা অনেকেই ইঙ্গিত দিয়েছেন- আনএথিকাল প্র্যাকটিস। এটা আমরা বন্ধ করতে চাই। এবং আপনারা মনে হয়- আরবি ভাষায় বলে যে, এজাজত দিয়ে ফেলেছেন। যা বুঝলাম আর কি। কাজেই আমরা এটা করবো। এবং আমাদের সঙ্গে আজকে যে সমস্যাগুলো চিহ্নিত হয়েছে, আমরা অল্প সংখ্যক যারা আমাদের বিশেষজ্ঞ আছেন, আমরা ইতোমধ্যেই বসবো।
এবং আমরা মনে করি যে, ২০১৮ সাল থেকেই এই বিগিনিং থেকে আমরা শুরু করবো। বীমাকে কিভাবে আমরা একটা গতিশীল পর্যায়ে নেয়া যায় এবং বীমা যে মহৎ পেশা সেই হিসেবে এটাকে এস্টাব্লিশ করা। বীমার কথা শুনলেই অনেকে কেমন যেন মনে করে। কিন্তু বিদেশে কিন্তু এরকম না। একটু আগে চেয়ারম্যান মহোদয় বললেন যে, ইন্স্যুরেন্স গ্যারান্টি যেখানে ব্যাংক গ্যারান্টির চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
এখানে তো ইন্স্যুরেন্স তো জনগণ এখনো আস্থায় আনতে পারে না। সে পর্যায়ে নিতে হবে কিন্তু। নিতে গেলে যে কাজগুলো করা দরকার আপনারা কিন্তু জানেন। অনেকে আমাকে ভিতরে ভিতরে জানিয়েছেন, লিখেছেন যে কি করতে হবে। তো আমরা অনেক অনেক মিটিং করলাম, সভা করলাম। তো আমরা আশা করি আমরা মনে হয় একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারবো অল্প সময়ের মধ্যেই।
আর আমাদের সদস্য মহোদয়, অতিরিক্ত সচিব মহোদয় যেগুলো বলেছেন, এগুলো আছে। একটা বিধি-বিধান করতে গেলে কি কি প্রসেস তা আপনারা জানতে পেরেছেন। যেগুলো বিভিন্ন স্তরে স্টেকহোল্ডার, মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয় সবার সঙ্গে আবার ফিরে আসলে আবার বসতে হয়। কাজেই এটাকে তো আমি চাইলেও ১দিনে, ২ দিনে, ৭ দিনে, ১ মাসে করতে পারব না। তারপরও অগ্রগতি কিন্তু খারাপ না। আমাদের ৪০টি বিধিমালা করা দরকার। আমরা ইতোমধ্যে বেশ কিছু করে ফেলেছি। আমার মনে হয় অর্ধেকের মতো আমরা করেছি। বেশ কিছু পাইপ লাইনে আছে। তো আমরা আশাবাদি, অল্প সময়ের মধ্যে এগুলো করবো। এবং করতে পারলে আমাদের বীমা আইনটা পুরোপুরি কার্যকর করা যাবে।
আর বীমা আইন যেহেতু তখন করা হয়েছে, কিছু অসঙ্গতি অবশ্যই আছে। আমরা একটা কমিটি করবো। এবং সেগুলো সংশোধনের উদ্যোগ নিবো। একটা আইন তো পার্লামেন্টে নিয়ে যাওয়া যাবে না, একটা ক্লজ। একটা প্যাকেজ আকারে আমাদের নিয়ে যাওয়া দরকার। তখন আমরা আবার সবার সাজেশন নেব। সেটারও উদ্যোগ গ্রহণ করবো।
আর বীমা নীতি সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে। এটা সবারই ব্যর্থতা, স্বীকার করতে হবে। আমরা ইতোমধ্যে কথা বলেছি। আমি আরেকটা মিটিং করবো। বীমা নীতি কিভাবে যথাযথ করা যায়। যেগুলার টাইমলাইন পার হয়ে গেছে সেগুলো সরকারকে আমরা লিখবো। অন্তত ১৪টার কথা বলেছেন। এই ১৪টা বিষয়ক কোন ভূমিকা পালন করা যায় কি না। এবং টাইমফ্রেমগুলো বৃদ্ধি করা যায় কিনা। আমরা সেটা সরকারের কাছে সুপারিশ করবো।
তবে সব কিছু মিলিয়ে আমি আশাবাদি যে, আমাদের আজকের এই গোলটেবিল বৈঠক অত্যন্ত ফলপ্রসু হয়েছে বলে আমি মনে করি। এখানে যে সমূস্ত সুপারিশ পাওয়া গেছে, যেটা মোরতুজা সাহেব সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন- এটা নিয়ে আমরা বসবো। এবং আপনাদের সঙ্গে, চেয়ারম্যান মহোদয়গণের মিটিংয়ে, মূখ্য নির্বাহীদের মিটিংয়ে লাইফ এবং নন-লাইফে কিছু আমাদের নির্দেশনা ছিল। আপনারা সেটা পড়লেই দেখতে পাবেন।
আপনাদের অর্গানোগ্রাম নাই। এগুলো সবই করতে হবে। এবং সেগুলো সব কিন্তু বলা আছে। আমি কিন্তু মিটিং আবার করবো। তখন ফলোআপ করবো কিন্তু। মূখ্য নির্বাহীদের সঙ্গে প্রত্যেকটা মিটিংয়ে আমি বলেছি, এই এই কাজ করতে হবে। আমার সামনেই আছেন। আপনারা এগুলো জিনিস সব করেন। এগিয়ে আসেন।
এবং ওই যে, আনএথিকাল বিজনেস। এবং লাইফের ব্যাপারেও কি একটা সমস্যার কথা বললেন। এগুলো করলে পরে আপনারা দেখবেন, আপনাদের এই সেক্টর একটা পর্যায়ে উন্নীত হবে। এবং যেখানে আমাদের জিডিপি'তে কন্ট্রিবিউশন এখন .৬৭%। একেবারেই নগন্য। ভারতে ৪%। আমরা তো মনে করি, আমরা এখানে একটা কনসিডারেবল এমাউন্ট এবং পোরশন অর্থনীতিতে কন্ট্রিবিউট করতে পারবো।
তখন দেখবেন জাতীয় গ্রোথ ৭ পয়েন্ট প্লাস এভাব বর্তমানে। এটা ৮.৫ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। আপনাদের এক্টিভিটিজের কারণে। এবং আপনাদের গুরুত্ব ব্যাংকিং সেক্টরের চেয়েও অনেক বৃদ্ধি পাবে। আমি কিন্তু আশাবাদি। এই আশা রেখে আজকে এখানেই আমার বক্তব্যের সমাপ্তি টানছি। আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমাদের সবার অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় শেখ কবির সাহেবকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আজকের এই অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য। ধন্যবাদ।
শেখ কবির হোসেন: প্রধান অতিথিকে অনেক অনেক ধন্যবাদ তার মূল্যবান বক্তব্যের জন্য। আর আগেই যা বলেছি যে, এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে সময় দেয়ায়।
এখন ধন্যবাদ দেবেন আমাদের আজকের এই প্রোগ্রামটা করার ব্যাপারে যারা সহযোগিতায় ছিল। অর্থাৎ ইন্স্যুরেন্সনিউজবিডি'র প্রকাশক এবং সম্পাদক জনাব মোস্তাফিজুর রহমান।
মোস্তাফিজুর রহমান: আসসালামু আলাইকুম। সবাইকে ধন্যবাদ। সবচেয়ে বড় বিষয়টা হলো যে, আজকের এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজনে ইন্স্যুরেন্সনিউজবিডি'কে সহযোগী হিসেবে রাখার জন্য ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশনকে প্রথম ধন্যবাদ। আমার কাছে যেটা মনে হয়েছে যে, গোলটেবিল বৈঠকে বীমাখাতের সমস্যা এবং সম্ভাবনার এমন কোন দিক নেই, যে দিকগুলো এখানে আলোচনা হয়নি। এবং সুনির্দিষ্টভাবে সম্ভাবনার কথাও যেমন এসেছে, সমস্যার কথাও একইভাবে এসেছে।
আমরা যেটা বিশ্বাস করি, যেটা মনে করি যে, বীমাখাত ছাড়া গোটা অর্থনীতির উন্নয়ন সম্ভব নয়। বিআইএ’র মাননীয় প্রেসিডেন্ট সাহেব বরাবরই বলেন, যে দেশের বীমাখাত যত শক্তিশালী, সে দেশের অর্থনীতি তত শক্তিশালী। আমরা ওইটার সঙ্গে আরো একটু যোগ দেই যে, বীমাখাত ছাড়া অর্থনীতি অচল। শুধু শক্তিশালী নয়, অর্থনীতি অচল।
সবাইকে মূল্যবান বক্তব্য রাখার জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমরা আশা করছি, এরপর এ ধরণের আরো সুন্দর অনুষ্ঠান আয়োজন করবো এবং সেক্ষেত্রে আপনাদের সবারই আন্তরিক সহযোগিতা থাকবে। ধনবাদ। আসসালামু আলাইকুম।
শেখ কবির হোসেন: আমাদের এ আলোচনা, গোলটেবিল। আমি আগেই বলেছি যে, গোলটেবিলে যারা অংশ গ্রহণ করেছেন তাদের সবাইকে আবারো আমাদের বিআইএ'র পক্ষ থেকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এবং আমি আবারো সাংবাদিক ভাইদেরকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানাবো, আপনাদেরকে পজিটিভ লেখার জন্য।